মধু তার অসাধারণ ঔষধি গুনের কারনে প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মধুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, আয়োডিন, জিংক ও কপার সহ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যা আমাদের শুধুমাত্র দেহের বাহ্যিক দিকের জন্যই নয়, দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুরক্ষায় কাজ করে।সর্বগুন সম্পন্ন এই মধুর গুনের কথা বলে শেষ করা যাবে না। স্বাস্থ্য সুরক্ষা, চিকিৎসা, সৌন্দর্য চর্চা- কোথায় নেই মধুর ব্যবহার? আসুন দেখে নেয়া যাক মাত্র এক চামচ মধু কি কি অসাধারণ উপকারে
Month: May 2019
আসুন জেনে নেই আদার অজানা উপকার
আদা এমন একটি উদ্ভিদ মূল যা মানুষের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। আবার মশলা জাতীয় ফসলের মধ্যেও অন্যতম আদা। খাদ্যশিল্পে, পানীয় তৈরীতে, আচার, ঔষধ ও সুগন্ধি তৈরীতে ব্যবহার করা হয় এটি। আবার ভেষজ ঔষধ হিসেবেও খুব জনপ্রিয় আদা। শুধু এই আদা সেবনের মাধ্যমেই রক্ষা পাওয়া যায় বড় বড় রোগের আক্রমণ থেকে। তাই আর দেরি না করে আসুন জেনে নেই রোগ মুক্তিতে আদার নানা ভূমিকা।আদার রস শরীর শীতল করে এবং হার্টের জন্য উপকারী।ঠান্ডায় আদা ভীষণ উপকারী। কাশি
আপনি জানেন কি আমলকী আমাদের কি উপকার করে
আমলকি এক প্রকার ভেষজ ফল। সংস্কৃত ভাষায় এর নাম – আমালিকা। ইংরেজি নাম -aamla বা Indian gooseberry। আমলকি গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Phyllanthus emblica বা Emblica officinalis। এর স্বাদ প্রথমে কষাটে লাগলেও খাওয়া শেষে মুখে মিষ্টি ভাব আসে। আমলকির অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। প্রতিদিন একটি আমলকি খাওয়ার অভ্যেস করুন।আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। আমলকিতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে
আপনি জানেন কি সরিষার তেল আমাদের কি উপকার করে
ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। এর ঔষধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে আসছে এই তেল। ত্বক, চুল ও স্বাস্থ্যের জন্য সরিষার তেলের অসাধারণ উপকারী। সরিষা তেল শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় যা হৃদরোগের আশঙ্কা কমায়। নিদ্রাহীনতা ও ক্যান্সার প্রতিরোধক। শরীরে ব্যথা কমায়। শ্বাসকষ্টের প্রদাহ হ্রাস করে। রক্ত সঞ্চালন, হজম প্রক্রিয়া এবং হরমোন নিঃসরণের মাত্রা বাড়িয়ে
আসুন জেনে নেই ঘামাচি দূর করার সহজ উপায়
বেশ কিছুদিন ধরেই কাঠফাটা রোদ আর প্রখর তাপ ওষ্ঠাগত প্রাণ। বৃষ্টির দেখা নেই। এই গরমে ডায়েরিয়া, কলেরা, এলার্জি, ঘামাচি, জ্বরসহ বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়। তবে গরমে একটি সমস্যা খুব বেশি দেখা দেয় তা হল ঘামাচির সমস্যা।ঘামাচির কারণে শরীর চুলকায়। কাপড় পরে শান্তি পান না আপনি। ঘামাচির সমস্যা অনেকের থাকলেও বেশিরভাগ মানুষই জানেন না যে ঘামাচি তাড়াতে ঘরোয়া উপায়ই যথেষ্ট।আপনি চাইলে প্রাকৃতিক উপায়ে তাড়াতে পাড়েন ঘামাচি। কিছু উপাদান রয়েছে যেমন- টুকরো বরফ, অ্যালোভেরা, চন্দনের গুঁড়ো
লাউ বীজের উপকার জানলে অবাক হবেন আপনিও
আমরা অনেক সময় হয়তো না জেনেই এমন অনেক খাবার খেয়ে থাকি যেগুলোর অনেক পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। আবার হয়তো এমন অনেক খাবার আছে যেগুলোর আমরা উপকারিতা জানি না বলে সহজলভ্য হলেও না খেয়ে অবহেলা করি। মিষ্টি কুমড়োর বীজ এমনি একটি খাবার। এই খাবারটির অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। স্প্যানিশ একটি গবেষণার মতে মিষ্টি কুমড়োর বীজ কিছু নির্দিষ্ট উপাদানে ভরপুর বলে এটি মেজাজ ভাল রাখতে সাহায্য করে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে ব্যাপারটি হচ্ছে তা হলো ক্যান্সারের
আপনি জানেন কি ডাল আমাদের কি উপকার করে
কি ঠিক ধরেছি! ভাতের পাশে এক বাটি ডাল আর ভাজা না হলে নিশ্চয়ই আপনার খাওয়া হয় না! ডাল তো খান দিব্যি, রোজ সকালে গিন্নির হেঁশেলে গিয়ে কি ডাল রান্না হবে, তার তত্ত্ব-তালাসও করেন। কিন্তু জানেন কি ডালের উপকারিতা? আমরা সবাই কম-বেশি জানি যে ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। যারা নিরামিশ খান, তাঁদের বেশী করে ডাল খেতে বলা হয়। আমিষ প্রোটিনের ঘাটতি ডাল অনেকটাই কমিয়ে দিতে পারে। কিন্তু ডালে যে নানারকম ভিটামিন, ফসফরাস ইত্যাদি মিনারেলও থাকে,
আসুন জেনে নেই কচু শাকের অজানা উপকার
কচু শাক বাংলাদেশের অতি পরিচিত শাক গুলোর মধ্যে অন্যতম পুষ্টিকর এবং জনপ্রিয়।যা বেশি গ্রাম অঞ্চলের মানুষের কাছে পরিচিত।কচু শাক নামটা শুনলে যেন মনে হই এটা গরিবের খাবার একটা শাক বা তরকারি।কিন্ত এটা মোটেও এটা গরিবের খাবার শাক নয়।বর্তমানে কচু শাকের পুষ্টি গুনের কারনে সকলের কাছে প্রিয় খাদ্য হিসাবে এর চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।কচু শাক আয়রনে ভরপুর বলে এর সমাদরও অনেক বেশি।আমাদের শরীরে রক্তস্বল্পতা বা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে সব ডাক্টগণ কচু শাক খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে
আপনি জানেন কি পুঁই শাক আমাদের কি উপকার করে
পুঁইশাক আমাদের দেশের জনপ্রিয় এবং বেশ সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি শাক। সবজি বাজারে প্রায় সারবছরই পুঁইশাকের দেখা পাওয়া যায়। এই শাক নানাভাবে রান্না বা ভাজি করে খাওয়া যায়। ইলিশ-পুঁই ও চিংড়ি-পুঁই অনেকের অতি প্রিয় তরকারি। সবুজ ও লাল-এই দুই রঙের হয়ে থাকে পুঁইশাক। পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ‘বি`, ‘সি` ও ‘এ` পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং আয়রণ আছে। নানা ধরনের ভিটামিন সমৃদ্ধ এই শাকটি একদিকে যেমন বহুবিধ রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে, অন্যদিকে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সহজলভ্য বলে এই শাক কম-বেশি
আপনি জানেন কি চালতা আমাদের কি উপকার করে
চালতা গাছ মাঝারি আকারের চিরহরিত্ বৃক্ষ জাতীয় গাছ। এ গাছের আদি নিবাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র চালতা গাছ জন্মে। চালতা গাছ ভারত, শ্রীলংকা, চীন, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি দেশেও প্রচুর জন্মে। চালতা গাছ দেখতে বেশ সুন্দর। উচ্চতায় পনেরো মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এর গায়ে চকচকে লাল রঙের বাকল থাকে। এর গাঢ় সবুজ পাতার কিনার থাকে খাঁজকাটা। ফলে তা দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয় মনে হয়। দেখতে সুন্দর বলে শোভাবর্ধক তরু হিসেবে চালতা গাছ পার্ক,